১
মনে আছে তোমার
দেবাশিষ আর হিমাদির কথা?
মনে পড়ে তোমার?
ঢাকা হলের ইট বাঁধানো পুকুড় ঘাটে
কত খুঁনসুটি হত ওঁদের
হল থেকে রান্না করা খাবার নিয়ে
হিমাদি খাওয়াতো দেবুদাকে।
তোমারও খুব শখ ছিল
আমি হিমাদি হই
আর তুমি দেবুদা।
মাঝে মাঝেই ঘাটলাটায় যাই
ওঁরা যেখানটায় বসত
সেখানটায় গিয়ে বসি।
আমারও এখন খুব ইচ্ছে করে
আমি তোমার হিমাদি হই।
২
যাবার সময় তুমি বলেছিলে
আমার জন্য সোনালী সকাল
নিয়ে ফিরবে,
আর আমাদের খোকার জন্য
আনবে স্বাধীনতার হাসি।
আটত্রিশ বছর চলে গেল
তুমি ফিরে এলে না।
নাকি তুমি এসে ছিলে?
দীর্ঘশ্বাস ছাড়ে বৃদ্ধা….
প্রতি পূজোয় বৌমা
নতুন সাদা শাড়ি এনে দেয়
চুলগুলোও সব সাদার মিছিলে
ভারী ফ্রেমের পুরু চশমায়
হয়ত চিনতেই পারনি
আমি তোমার সেই
চিরচেনা অনুরাধা।
অপূর্ব! দারুন হয়েছে! আমি আপনার কয়েকটি কবিতা রেফারেন্স করে আমার ব্লগ থেকে লিঙ্ক করে দিচ্ছি। আপত্তি থাকলে আমাকে ইমেইল করে জানান দয়া করে।
LikeLike
অনেক ধন্যবাদ রিয়া আপু। টেকটিউনসে আমি আপনার পোস্টগুলো সব সময়ই পড়ি। আমার খুব ভালো লাগছে, আপনি আমার কবিতা্র লিংক রেফারেন্স দিতে চেয়েছেন। এটা আমার সৌভাগ্য আপু। ভাল থাকুন।
LikeLike
হুম! কয়েকদিন আসতে পারিনি। ঠিক আছে আমি পোস্ট লিখে আপনাকে লিঙ্ক করে দেবো।
LikeLike
অনেক ধন্যবাদ রিয়া আপু। ভাল থাকুন।
LikeLike
ওরে বাবা! কবিতা!! :S এই জিনিসটাকে ভয়াবহ ভয় পাই … তাই ‘নো কমেন্টস’ 😛
LikeLike
কবিতাকে আমিও ভয় পাই আদনান ভাই 😛
অনেক ধন্যবাদ। শুভ কামনা 🙂
LikeLike